File:একজন মহিলা মাজার অনুসরণকারী 03.jpg

Wikimedia Commons থেকে
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন

মূল ফাইল(৫,০০৬ × ৩,৭০০ পিক্সেল, ফাইলের আকার: ৩.১৪ মেগাবাইট, এমআইএমই ধরন: image/jpeg)

ক্যাপশনসমূহ

ক্যাপশন

এই ফাইল কি প্রতিনিধিত্ব করছে তার এক লাইন ব্যাখ্যা যোগ করুন

সারাংশ[সম্পাদনা]

বিবরণ
বাংলা: নগর সিলেটের মধ্যখানে টিলার উপর চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন হযরত শাহজালাল (রহ:) এর মাজারজেয়ারতের জন্য দেশের নানা প্রান্ত থেকে প্রতিদিনইধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে হাজার হাজার মানুষ সিলেট আসেন। শাহজালাল চরণস্পর্শপাওয়ার কারণেই সিলেটকে অনেকেই পূণ্যভূমি হিসেবে অভিহিত করেন। হযরত শাহজালাল (রহ:)একজন বিখ্যাত দরবেশ ও পীর। তাঁকে ওলিকুল শিরোমণি আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। সিলেট অঞ্চলে তাঁর মাধ্যমেই ইসলামেরপ্রসার ঘটে। সিলেটের প্রথম মুসলমান শেখ বুরহান উদ্দিনের ওপর রাজা গৌরগোবিন্দের অত্যাচার এবং এর প্রেক্ষিতে হযরত শাহজালাল (র:) ও তাঁর সফরসঙ্গী৩৬০ আউলিয়ার সিলেট আগমন ইতিহাসের একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা।শাহজালাল (র.) এর মাজার চত্বরের উত্তরদিকে রয়েছে একটি পুকুর। এই পুকুরেআছে অসংখ্য গজার মাছ। এসব মাছকে পবিত্র জ্ঞান করে দর্শনার্থীরা ছোট ছোট মাছখেতে দেন। গজার মাছের পুকুরে ভেসে বেড়ানো আগতদের আনন্দ দেয়।

হযরতশাহজালাল (র:) এর আধ্যাত্মিক শক্তির পরিচয় পেয়ে হযরত নিজামুদ্দিনআউলিয়া (র:) তাঁকে সাদরে গ্রহণ করেন। প্রীতির নিদর্শনস্বরূপ তিনি তাঁকেএকজোড়া সুরমা রঙের কবুতর বা জালালী কবুতর উপহার দেন। সিলেট ও এর আশপাশেরঅঞ্চলে বর্তমানে যে সুরমা রঙের কবুতর দেখা যায় তা ওই কপোত যুগলের বংশধরএবং জালালী কবুতর নামে খ্যাত। শাহজালালের মাজার এলাকায় প্রতিদিন ঝাঁকেঝাঁকে কবুতর উড়তে দেখা যায়। সিলেটের জনমানসে এই কবুতর নিয়ে অনেকজনশ্রুতি আছে। শাহজালাল এর মাজারের পাশেই রয়েছে একটি কূপ। এই কূপেসোনা ও রুপার রঙের মাছের অবস্থান প্রত্যক্ষ করা যায়। চারপাশ পাকা এই কূপেদিনরাত পানি প্রবাহিত হয়। মাজারের পশ্চিম দিকে গেলে ঝরনা দেখতে পাওয়াযায়। ঝরনার পানি বোতল ভর্তি করে বিক্রি করা হয়। মাজারের পূর্ব দিকেএকতলা ঘরের ভেতরে বড় তিনটি ডেকচি রয়েছে। এগুলো ঢাকার মীর মুরাদ দানকরেছেন। ডেকচিগুলোতে রান্না বান্না হয় না। পূণ্যের উদ্দেশ্যে প্রতিদিনদর্শনার্থীরা ডেকচিগুলোতে প্রচুর টাকা পয়সা দান করেন।মাজারের দক্ষিণদিকে গ্রীলঘেরা তারকা খচিত ছোট্ট ঘরটি শাহজালালের চিল্লাখানা। স্থানটিমাত্র দু’ফুট চওড়া। কথিত আছে- হযরত শাহজালাল এই চিল্লাখানায় জীবনের ২৩বছর আরাধনায় কাটিয়েছেন।

দরগার পাশ্ববর্তী মুফতি নাজিমুদ্দিন আহমদেরবাড়িতে হযরত শাহজালালের তলোয়ার ও খড়ম সংরক্ষিত আছে। প্লেট ও বাটিসংরক্ষিত আছে দরগাহ’র মোতওয়াল্লির বাড়িতে।
এই ছবিটি বাংলাদেশের একটি স্তম্ভের যার শনাক্তকারী আইডি নং হচ্ছে
BD-G-60-8
তারিখ
উৎস নিজের কাজ
লেখক Amdadtanim

লাইসেন্স প্রদান[সম্পাদনা]

আমি, এই কাজের স্বত্বাধিকারী, এতদ্দ্বারা আমি এই কাজকে নিম্ন বর্ণিত লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ করলাম:
w:bn:ক্রিয়েটিভ কমন্স
স্বীকৃতিপ্রদান একইভাবে বণ্টন
এই ফাইলটি ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন-শেয়ার অ্যালাইক ৪.০ আন্তর্জাতিক লাইসেন্সের আওতায় লাইসেন্সকৃত।
আপনি স্বাধীনভাবে:
  • বণ্টন করতে পারেন – এ কাজটি অনুলিপি, বিতরণ এবং প্রেরণ করতে পারেন
  • পুনঃমিশ্রণ করতে পারেন – কাজটি অভিযোজন করতে পারেন
নিম্নের শর্তাবলীর ভিত্তিতে:
  • স্বীকৃতিপ্রদান – আপনাকে অবশ্যই যথাযথ স্বীকৃতি প্রদান করতে হবে, লাইসেন্সের একটি লিঙ্ক সরবরাহ করতে হবে এবং কোনো পরিবর্তন হয়েছে কিনা তা নির্দেশ করতে হবে। আপনি যেকোনো যুক্তিসঙ্গত পদ্ধতিতে এটি করতে পারেন। কিন্তু এমন ভাবে নয়, যাতে প্রকাশ পায় যে লাইসেন্সধারী আপনাকে বা আপনার এই ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে।
  • একইভাবে বণ্টন – আপনি যদি কাজটি পুনঃমিশ্রণ, রুপান্তর, বা এর ওপর ভিত্তি করে নতুন সৃষ্টিকর্ম তৈরি করেন, তবে আপনাকে অবশ্যই আপনার অবদান একই লাইসেন্স বা একই রকমের লাইসেন্সের আওতায় বিতরণ করতে হবে।


ফাইলের ইতিহাস

যেকোনো তারিখ/সময়ে ক্লিক করে দেখুন ফাইলটি তখন কী অবস্থায় ছিল।

তারিখ/সময়সংক্ষেপচিত্রমাত্রাব্যবহারকারীমন্তব্য
বর্তমান১৬:১৫, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯১৬:১৫, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯-এর সংস্করণের সংক্ষেপচিত্র৫,০০৬ × ৩,৭০০ (৩.১৪ মেগাবাইট)Amdadtanim (আলোচনা | অবদান)User created page with UploadWizard

এই ফাইল ব্যবহার করে এমন কোনো পাতা নেই।

ফাইলের বৈশ্বিক ব্যবহার

নিচের অন্যান্য উইকিগুলো এই ফাইলটি ব্যবহার করে:

অধি-উপাত্ত