File:ধানমন্ডি শাহী ঈদগাহ 31.jpg

From Wikimedia Commons, the free media repository
Jump to navigation Jump to search

Original file(2,880 × 5,120 pixels, file size: 1.38 MB, MIME type: image/jpeg)

Captions

Captions

Add a one-line explanation of what this file represents

Summary[edit]

Description
বাংলা: ধানমন্ডি শাহী ঈদগাহ

প্রাচীন ঢাকার অতি পুরনো ও ঐতিহ্যবাহী একটি ধর্মীয় নিদর্শন হলো ধানমন্ডির শাহী ঈদগাহ মাঠ। এটি নির্মাণ করেন মীর আবুল কাসেম ১৬৪০ খ্রিস্টাব্দে। (১০৫০ হিজরি)। ওই সময় বাংলার সুবাদার ছিলেন স¤্রাট শাহজাহানের পুত্র শাহ সুজা। এই আবুল কাসেমই ছিলেন তার দেওয়ান। ঢাকায় মোগল আমলের যে স্থাপত্য নিদর্শনগুলো এখনো কালের সাক্ষী হয়ে কোনোরকমে টিকে আছে তারই অন্যতম হলো এই শাহী ঈদগাহ মাঠ। উপমহাদেশে মোগলদের নির্মিত নিদর্শন বিশ্বব্যাপী খ্যাত। মোগলদের নির্মিত ঐতিহ্যবাহী নিদর্শনগুলোর মধ্যে রয়েছে- আগ্রার দুর্গ, তাজমহল, সালিমার বাগান, শাহজাহান মসজিদ, বাবরী মসজিদসহ অসংখ্য নিদর্শন। বাংলাদেশেও এর কমতি নেই। লালবাগ কেল্লা, সাত মসজিদসহ বিভিন্ন মোগল নিদর্শন ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তরে ছড়িয়ে- ছিটিয়ে রয়েছে। রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত প্রাচীন ঈদগাহ ময়দান বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর কর্তৃক তালিকাভুক্ত প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনাটিও তারই একটি নিদর্শন। মোগল স্থাপত্য রীতিতে নির্মিত এ ঈদগাহ ময়দান দৈর্ঘ্যে ১৪৫ ফিট ও প্রস্থে ১৩৭ ফিট। বন্যার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য শাসকরা ঈদগাহটি ভূমির ৪ ফুট উঁচুতে নির্মাণ করেন। অবশ্য বর্তমানে ঈদগাহটির অনেক অংশই কালের গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ১৫ ফিট উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘেরা এই ময়দানের কেবল পশ্চিম দিকের প্রাচীরটিই মোঘল আমলে নির্মিত। এই ঈদগাহর চার কোণে রয়েছে অষ্টাভুজাকৃতির বুরুজ এবং তিন ধাপের মিম্বর। এ ছাড়া এই ঈদগাহের দেয়ালে মোগল আমলে খোদিত শিলালিপি দেখতে পাওয়া যায়। চারশ বছর ধরে দাঁড়িয়ে থাকা মোগল শিল্পকর্মগুলো বার বার মনে করিয়ে দেয় তাদের আভিজাত্যের কথা। প্রাচীন স্থাপত্য হলেও তাদের খানদানের প্রমাণ মেলে তাদের রেখে যাওয়া শিল্পকর্মে। ধানমন্ডি শাহী ঈদগাহ মাঠটির দিকে তাকালেই যে অভিজাত ব্যাপার চলে আসে, তা ওই মোগল আমলের ঐতিহ্যবাহী শাহী ঈদগাহ বলে। স্থাপনাটি ১৬৪০ খ্রিস্টাব্দে বাংলার সুবেদার স¤্রাট শাহজাহানের ছেলে শাহ সুজার প্রধান অমাত্য মীর আবুল কাসেম ধানমন্ডি শাহী ঈদগাহ প্রতিষ্ঠা করেন। ঢাকায় অবস্থিত মোগল স্থাপত্য নিদর্শনগুলোর অন্যতম এই ঈদগাহ। তৎকালীন সময়ে ধানমন্ডি শাহী ঈদগাহটি মূল শহর থেকে বেশ খানিকটা দূরে ছিল। মূল শহর অর্থাৎ পুরান ঢাকায় ছোট ছোট বেশ কয়েকটি সুলতানি ঈদগাহ থাকলেও বড় আকারে কোনো ঈদগাহ ছিল না। তাই মীর আবুল কাসেম ঈদগাহের জন্য জায়গা খুঁজতে থাকেন। অবশেষে তিনি ধানমন্ডি এলাকা বেছে নেন। কাজেই মূল নগর থেকে কিছুটা দূরে খোলা জায়গায় এবং সাত মসজিদের কাছে হওয়ায় ধানমন্ডি এলাকাতে ঈদগাহটি নির্মিত হয়। ঢাকার প্রথম পরিকল্পিত ঈদগাহ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে ১৬৪০ সালে নির্মিত সাত মসজিদ রোডের এই ধানমন্ডি ঈদগাহ। বর্তমানে ঢাকায় অবস্থিত মোগল স্থাপত্য নিদর্শনগুলোর অন্যতম এই ঈদগাহ। মূলত, ঢাকার মোগল শাসক ও তাদের অমাত্য এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিরাই এই ঈদগাহে নামাজ আদায় করতেন। সাধারণ নগরবাসীরা এতে প্রবেশ করার তেমন একটা সুযোগ পেতেন না। পরে ঈদগাহটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। তাতে ঢাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করতেন। ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়, ওই সময় এ ঈদগাহ মাঠটি ছিল মূল বা প্রধান ঢাকা শহর থেকে যথেষ্ট দূরে। তখন পান্ডু নদীর একটি শাখা বয়ে যেতো এর পাশ দিয়ে। জাফরাবাদে সাত গম্বুজ মসজিদটির কাছে মিলিত হতো বুড়িগঙ্গার সঙ্গে এ শাখাটি। বেশ জাঁকজমকের সঙ্গেই বুড়িগঙ্গা পারের ঢাকা শহর থেকে ওই ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য আসতেন মোগল শাসক ও তাদের অমাত্যরা। কিন্তু কালের বিবর্তনে হারিয়ে গেছে সেই পান্ডু নদী ও তার শাখা নদীও। তবে ঠিকই কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে এ ঈদগাহ মাঠটি। জানাযায়, কিছুটা শোভাযাত্রার মত করে এ ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করতে আসতেন মোগল সুবাদার, নায়েবে নাজিম, অমাত্য ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। মুনশী রহমান আলী তায়েশ তার তাহরিখে ঢাকা গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন, পরবর্তীতে এখানে ঈদের নামাজ আদায় করতে আসতেন ঢাকা ও এর আশপাশের সাধারণ মুসলমানরাও। সেখানে মেলারও আয়োজন হতো। তবে ভালো খবর হচ্ছে, এটিকে পুরাকীর্তি হিসেবে সংরক্ষণ বা দেখভাল করছে প্রত্নতত্ত্বব অধিদপ্তর ১৯৮১ সাল থেকে। চারদিকে প্রায় ১৫ ফুট উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘেরা ঈদগাহটির পশ্চিম দিকের প্রাচীরটিই কেবল মোগল আমলের। ১৯৮৮ সালে প্রত্নতত্ত্বব বিভাগ অন্য তিন দিকের প্রাচীর নির্মাণ করেছেন তা সংস্কারের সময়। আস্তর করা এ প্রাচীরের শীর্ষ প্রান্ত পারস্যরীতির ‘মোরলেন’-নকশাখচিত। চার ফুট ভূমি উঁচু করে ঈদগাহটি নির্মাণ করা হয়েছিল বন্যা, বৃষ্টি ইত্যাদি থেকে তা রক্ষার জন্য। এটি প্রায় ১৪৫ ফুট লম্বা এবং প্রায় ১৩৭ ফুট চওড়া। চার কোনে দেখতে পাওয়া যায় অষ্টভুজাকৃতির বুরুজ। আর প্রধান মেহরাব পশ্চিম প্রাচীরের মাঝ বরাবর। এর দুই পাশে দেখতে পাওয়া যায় আরো দু’টি ছোট আকারের মেহরাব। প্রধান মেহরাবটি অষ্টকোনাকৃতির। ভেতরের দিক সামান্য ঢালু খিলান আকৃতির। দেয়ালের ফ্রেমের (আয়তকার) ভেতরে অবস্থিত মেহরাবগুলো। বহু খাঁজবিশিষ্ট নকশা করা প্যানেল চোখে পড়ে প্রধান মেহরাবের দুদিকে। তিন ধাপবিশিষ্ট মিম্বর রয়েছে এর উত্তর পাশে। সেখানে দাঁড়িয়েই ইমামরা ঈদের নামাজের খুতবা পাঠ করে গেছেন শত শত বছর ধরে। ধানমন্ডির এ শাহী ঈদগাহ মাঠটি যেন মোগলদের সোনালি দিনের অন্যতম সাক্ষী। এটি নির্মাণ করা হয়েছিল প্রায় ৩৭২ বছর আগে। মুসল্লিরা এখনো দুই ঈদে (প্রতিবছর) জামাত আদায় করেন। তবে অযত্ন, অবহেলা আর সংরক্ষণের অভাবে ক্রমেই জৌলুস হারাচ্ছে ধানমন্ডি শাহী ঈদগাহ মাঠ। প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের আওতাধীন হয়েও নেই যথাযথ সংস্কার। এর নানা অংশে ফাটল ধরেছে। খসে গেছে অনেক স্থানের ইট-সুরকি। আমরা চাই না অযত্ন-অবহেলার কারণে আমাদের ধর্মীয় এ ঐতিহ্য বিলীন হয়ে যাক। এর যথাযথ সংস্কার অতি জরুরি। এজন্য আগে এগিয়ে আসতে হবে প্রতœতত্ত্ব বিভাগকেই। ঢাকায় মোগল বাদশাহী আমলে নির্মিত স্থাপত্য কীর্তির মধ্যে ধানমন্ডির শাহী ঈদগাহ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। মুসলমানদের দুটো প্রধান ধর্মীয় উৎসব তথা ঈদুল ফিতর ও ঈদুর আজহার সময় ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য ঈদগাহের প্রয়োজন হয়। আজ থেকে ৩/৪ শ বছর আগে ধানমন্ডির এই শাহী ঈদগাহ ছিল এতদঞ্চলের প্রধান ঈদগাহ। বর্তমান জিকাতলা থেকে মোহাম্মদপুর গামী সাত মসজিদ রোডের মাঝামাঝি স্থানে রাস্তার পূর্ব পার্শ্বে একটি উচ্চ ভূমির উপর এই প্রাচীন ঈদগাহটি অবস্থিত। সেখানে পাণ্ডু নদীর একটি শাখা এই ঈদগাহের দক্ষিণ পশ্চিম পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে জাফরাবাদ এলাকায় গিয়ে বড়িগঙ্গায় পড়তো। ঈদগাহের সামনে উক্ত নদীতে একটি সুন্দর ব্রীজ ছিল যা এখন নেই। পার্শ্ববর্তী ভূমি থেকে প্রায় ৪/৫ ফুট উচ্চ ভূমির উপর স্থাপিত ঈদগাহটির মূল আয়তন ছিল ২৪৫ ফুট এবং প্রস্থ ১৪৭ ফুট। উত্তর, পূর্ব এবং দক্ষিণ দিকে ৬ ফুট করে উচ্চ প্রাচীর দ্বারা ঈদগাহের স্থানটি ঘেরা ছিল। দেয়ালগুলো কালক্রমে জীর্ণ ও ধ্বংস হয়ে যায়। ঈদগাহের পশ্চিম দিকে জুড়ে রয়েছে ১৫ ফুট উচ্চতা সম্পন্ন বৃহদাকার দেয়াল। এই পশ্চিম দেয়ালের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে খিলানের সাহায্যে নির্মিত সুদৃশ্য মেহরাব। এই মেহরাবের উভয় পার্শ্বে আছে খাঁজকাটাও ধনুকাকৃতির প্যানেল নকশা। এগুলোর পরে উভয় দিকে রয়েছে তিনটি করে ছোট ও অগভীর মেহরাব। কেন্দ্রীয় মেহরাবের সামনে দাঁড়িয়ে ইমাম সাহেব ঈদের নামাজে খোতবা দেন এবং নামাজের নেতৃত্ব দেন। কেন্দ্রীয় মেহরাবের উপর যে শিলালিপি রয়েছে তা থেকে জানা যায়, দিল্লীর স¤্রাট শাহজাহানের পুত্র শাহ্ সুজা যখন বাংলার সুবাদার ছিলেন তখন তাঁর দেওয়ান মীর আবুল কাশেম ১০৫০ হিজরী মোতাবেক ১৬৪০ খ্রী: এই ঈদগাহ নির্মাণ করেন। উল্লেখ্য একই ব্যক্তি ঢাকার তৎকালীন বিখ্যাত স্থাপত্য কীর্তি বড়কাটরাও নির্মাণ করেছিলেন। মোগল আমলে ধানমন্ডির শাহী ঈদগাহে ঢাকার প্রধান ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হতো। ঈদের দিনে ঈদগাহ এলাকায় একটি ঈদের মেলা বসত বলে জানা যায়। ব্রিটিশ আমলে লোক সংখ্যা কমে যাওয়া, ঢাকা শহর সংকুচিত হওয়া এবং পা-ু নদী শুকিয়ে যাওয়ার কারণে ধানমন্ডির শাহী ঈদগাহর গুরুত্ব কমে যায়। অযত্নে সেটা জরা-জীর্ণ হয়ে পড়ে। সম্প্রতি সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের প্রচেষ্ঠায় সেটার সংস্কার করা হয়েছে। এই ঈদগাহর প্রাচীন ইতিহাস থেকে আরও জানাযায়, সেই সময়ে এই ঈদগাহের পাশ দিয়ে পান্ডু নদীর একটি শাখা প্রবাহিত ছিল, যা শাখা বর্তমানের সাতগম্বুজ মসজিদের কাছে মিলিত হতো বুড়িগঙ্গার সঙ্গে, ঐ অঞ্চলটার নাম ছিল তখন জাফরাবাদ। মুঘল সুবাদার, নায়েবে নাজিম, অমাত্য ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা তাঁদের পরিবার পরিজন নিয়ে জাঁকজমকের সাথে বুড়িগঙ্গা পারের ঢাকা নগর থেকে প্রায় এক ক্রোশ দূরের এই ঈদগাহে আসতেন দুই ঈদের নামাজ আদায় করতে। সেই সময় ঈদের দিন বেশ ধুমধাম করে মিছিল নিয়ে এখানে নামাজে আসতো নগরবাসীরা। এই প্রসঙ্গে মজার একটা বিবরণ পাওয়া যায়- ১৭২৯ সালের এক রমজান মাসের কথা, বাংলায় তখন শাসন করছেন সুবাদার দ্বিতীয় মুর্শিদকুলি খাঁ। এই সময়ে ত্রিপুরা জয়ের খবর এল সুবাদারের কাছে। আনন্দে উদ্বেলিত সুবাদার তৎক্ষণাৎ হুকুম দিলেন গরিবদের মধ্যে হাজার টাকা বিতরণের। শুধু তাই নয়, তাঁর নির্দেশে ঈদের দিনে সুবাদারের আবাস লালবাগ কিল্লা থেকে ঈদগাহে যাওয়ার পুরো পথের দুই পাশে দাঁড়ানো মানুষের মাঝে ছড়ানো হয়েছিল মুঠি মুঠি মুদ্রা! সেই মুঘল আমল থেকে শুরু করে বিশ শতকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে এখানে ঈদের নামাজ আদায়ের কথা জানা যায়। সেই সময়ে ঢাকার নওয়াব বাড়ি আহসান মঞ্জিল থেকে তোপধবনি করে চাঁদ ওঠার খবর জানানোর রেওয়াজ ছিল। ঈদের দিন নানা রঙের পতাকা হাতে নিয়ে ঈদ মিছিল সহকারে ধানম-ি ঈদগাহে নামাজ পড়তে যাওয়া হতো!

প্রাচীন এই স্থাপনাটিকে রক্ষার কোন সুচিন্তিত পরিকল্পনাও করা হয়নি, ফল স্বরূপ অপরিকল্পিতভাবে স্থাপত্যটির পূর্ব পাশের দেয়াল ভেঙ্গে বানানো হয়েছে একটি মসজিদ। ঈদগাহটির খুব কাছেই নির্মাণ করা হয়েছে উঁচু উঁচু সব ভবন। এছাড়াও ওরা দেখলো পশ্চিম দিকের একেবারে দেয়াল ঘেষে টং দোকান, বস্তি ঘর, পুরানো পণ্যের ভাগাড়, গার্বেজ ট্রলি ইত্যাদিতে ভরা। চারিদিকে এত অব্যবস্থাপনা দেখে বোঝার উপায় নেই এখানে আমাদের ইতিহাসের গর্বের এক বড় নিদর্শন রয়ে গেছে! তবে দিন বদলায়, আর আমরাও আশা করি সকলের সচেতনতায়। একদিন এই প্রায় ৪০০ বছরের প্রাচীন ঈদগাহটিকে ঘিরে পরিচ্ছন্ন একটি পরিবেশের সৃষ্টি হবে। মুঘল এই ঈদগাহে আরও শত বছর ধরে ঈদের নামাজ আদয় করতে পারবে ঢাকার ধর্মপ্রাণ মুসলিম নাগরিকগণ।
This is a photo of a monument in Bangladesh identified by the ID
BD-C-13-31
Date
Source Own work
Author MD SAIFUL AMIN

Licensing[edit]

I, the copyright holder of this work, hereby publish it under the following license:
w:en:Creative Commons
attribution share alike
This file is licensed under the Creative Commons Attribution-Share Alike 4.0 International license.
You are free:
  • to share – to copy, distribute and transmit the work
  • to remix – to adapt the work
Under the following conditions:
  • attribution – You must give appropriate credit, provide a link to the license, and indicate if changes were made. You may do so in any reasonable manner, but not in any way that suggests the licensor endorses you or your use.
  • share alike – If you remix, transform, or build upon the material, you must distribute your contributions under the same or compatible license as the original.


File history

Click on a date/time to view the file as it appeared at that time.

Date/TimeThumbnailDimensionsUserComment
current09:57, 30 September 2019Thumbnail for version as of 09:57, 30 September 20192,880 × 5,120 (1.38 MB)Kazal1968 (talk | contribs)User created page with UploadWizard

There are no pages that use this file.

Metadata